ঢেমশা’র এক অসহায় নারীর পাশে নারীনেত্রী রিজিয়া রেজা চৌধুরী
দেলোয়ার হোসেন বেলাল :: সাতকানিয়া-লোহাগাড়া উপজেলা সামাজিক ব্যাধি প্রতিরোধ ফোরামের সভানেত্রী ও সাতকানিয়া-লোহাগাড়া’র নারীজাগরণের অগ্রদূত ও বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় মহিলা আওয়ামীলীগের কার্য-নির্বাহী সদস্য মিসেস রিজিয়া রেজা চৌধুরী নেতৃত্বে সেন্ট্রাল কো-অর্ডিনেটর হাবিবা নাজনীন মুন্নি’র তত্ত্বাবধানে সাতকানিয়া উপজেলাধীন ৮নং উত্তর ঢেমশা ইউনিয়নের মাইজপাড়া গ্রামের এক অসহায় নারী রশিদা বেগম’র অভিযোগ নতি ভুক্ত করা হলো। অভিযোগ ২৯/১১/০৪ সালে লোহাগাড়া উপজেলা পদুয়া ইউনিয়নে আধারমানিক লালারখীল বদিউল আলম সওদাগর এর বাড়ির দিদার হোসেন এর সাথে বিয়ে হয়। বিয়ের ছয় বছর পর অন্য মেয়ের সাথে পরকীয়ায় লিপ্ত হয়ে যায় স্বামী, অভিযোগকারী রশিদা বেগম’কে যৌতুকের জন্য চাপ দিয়ে তিন লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা ক্যাশ যৌতুক নিয়ে বিদেশ চলে যায় স্বামী। বিদেশ থেকে ৫ বছর পর এসে স্বামী অন্য একটা মেয়ের সাথে সংসার করতেছে রশিদা বেগম এর দুইটা কন্য সন্তান রয়েছে। এই সময় মিসেস রিজিয়া রেজা চৌধুরী বলেন, যৌতুক নিয়ে কৌতুকের পাত্র হবো না, কৌতুক করে কাউকে যৌতুক নিতেও দিবো না”। আসুন, আমরা যৌতুককে ঘৃণা করি আর নিজেদেরকে রক্ষা করি। আসুন, এই জঘন্য ঘৃণ্য শব্দটা আমাদের বাংলা অভিধান থেকে, আমাদের সমাজ থেকে একেবারেই তুলে দেই। তাই চলুন, আমরা নতুন করে শুরু করি-” যৌতুক নিয়ে নিজেকে ছোট করবো না, আর যৌতুক দিয়ে প্রিয়জনকেও ছোট করবো না”। আমাদের ধর্মে যৌতুক নেই, আছে দেনমোহর। যা বিয়ের সময় মেয়েদেরকেই দিতে হয়। কিন্তু আমরা করি এর উল্টাটা। আমরা আমাদের জীবনকে সুখি ও শান্তিময় করে গড়ে তুলতে চাইলে অবশ্যই যৌতুক নিবোও না দিবোও না,আমরা আমাদের ধর্ম মেনে চলবো। ইনশাআল্লাহ!