অপরাজেয় চট্টলা’র উদ্যোগে শেখ রাসেলের ৫৭তম জন্মদিন পালন

0 1

এমএসকে নিউজ ডেস্ক:   জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছোট ছেলে শহীদ শেখ রাসেলের ৫৭তম জন্মদিন পালন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল ও কেক কাটা হয়। এতে উপস্হিত ছিলেন কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাবেক সদস্য কে এম শহিদুল কায়সার। চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগের সদস্য তানবির আহমেদ রিংকু , কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল মামুন,ইয়াসির আরাফাত,কমার্স কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মোঃ মুকছুদ আলী, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহ সম্পাদক হেলাল উদ্দিন, আসিবুল আলম, মোঃ সালাউদ্দীন, মহানগর যুবলীগ নেতা মোহাম্মদ মহিউদ্দিন , এস এম কামাল উদ্দিন, মহানগর ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক ওসমান গনি।

ইমতিয়াজ চৌধুরী বীরু,কামরুল হাসান আরমান,শোয়েব উদ্দীন শাওন, মহানগর ছাত্রলীগ নেতা জীবন মঈন, জাবেদুল হক অর্ণব, ফারুক আজম শাওন বাবু,তৌসিফ, মোরশেদ, অভিক,ইমরান আহমেদ ইমু, আব্দুল ওয়াজেদ রিফাত, কায়েস,তুহিন,ফয়সাল,কাদের,জয়,সৈয়দ রবিউল হাসান বাঁধন, প্রমুখ।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছোট ভাই শেখ রাসেল ১৯৬৪ সালের এই দিনে ধানমন্ডির ঐতিহাসিক স্মৃতি-বিজড়িত বঙ্গবন্ধু ভবনে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট মানবতার শত্রু ঘৃণ্য ঘাতকদের নির্মম বুলেট থেকে রক্ষা পাননি শিশু শেখ রাসেল। বঙ্গবন্ধু এবং পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সঙ্গে নরপিশাচরা নির্মমভাবে তাকেও হত্যা করেছিল। তিনি তখন ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুলের চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্র ছিলেন।

এর আগে আল্লাহর দোহাই দিয়ে না মারার জন্য খুনিদের কাছে আর্তি জানিয়েছিলেন শেখ রাসেল। চিৎকার করে তিনি বলেছিলেন, ‘আল্লাহর দোহাই আমাকে জানে মেরে ফেলবেন না। আমার হাসু আপা দুলাভাইয়ের সঙ্গে জার্মানিতে আছেন। আমি আপনাদের পায়ে পড়ি, দয়া করে আপনারা আমাকে জার্মানিতে তাদের কাছে পাঠিয়ে দিন।’

সেদিন বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠপুত্র রাসেলের এই আর্তচিৎকারে স্রষ্টার আরশ কেঁপে উঠলেও টলাতে পারেনি খুনী পাষাণদের মন। বঙ্গবন্ধু এবং তাঁর পরিবারের অন্যান্য সদস্যের মত এই নিষ্পাপ মহাশিশুকেও ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট ঠান্ডা মাথায় খুন করা হয়।

Leave A Reply

Your email address will not be published.